1. dailyjagratasangbad@gmail.com : দৈনিক জাগ্রত সংবাদ : দৈনিক জাগ্রত সংবাদ
  2. info@www.dailyjagratasangbad.com : দৈনিক জাগ্রত সংবাদ :
শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫, ১০:২৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
গাজীপুরের শ্রীপুরে অগ্নিকাণ্ড সরিষাবাড়ীতে জামায়াত নেতার গণসংযোগ লালমনিরহাটে তিস্তা পানি বেড়ে যাওয়া ১৫ টি গ্রাম প্লাবিত। প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছনার প্রতিবাদে সরিষাবাড়ীতে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন ও বিক্ষোভ লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা থানায় মাদক ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে গণসচেতনায় মানববন্ধন ও সভা অনুষ্ঠিত। লালমনিরহাটে চুরি যাওয়া ২ টি অটোরিকশা উদ্ধার ও ০২ জন গ্রেফতার। মধ্যনগরে শাহাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জুলাই পূর্ণজাগরণমালা ২০২৫ অনুষ্ঠিত উন্নত, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতির বাগমারা গড়তে চায়,গনসংযোগে ডাঃ আব্দুল বারী জামালপুরে ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত স্বৈরাচার পতনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে হাতিয়ায় বিজয় মিছিল সফল করতে প্রস্তুত সুখচর ইউনিয়ন বিএনপি হাতিয়ায় হরিণের মাংস সহ এক পাচারকারী আটক

লালমনিরহাটে রেলওয়ে বিভাগীয় ম্যানেজার কার্যালয়ে দুই রেলওয়ে কর্মকর্তারা টুলপাট করে খাচ্ছে? দেখার কেউ নাই।

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১৪০ বার পড়া হয়েছে

 

মো: ফজলুল হক মানিক

লালমনিরহাট জেলা উপজেলা প্রতিনিধি।

 

বাংলাদেশের রেলওয়ে একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এই প্রতিষ্ঠাটি সরকার কোন আয় করতে পাড়ে না। সবাই শুধু লস দেখানে হয় প্রতি অর্থ বছরে।

হবেই না কেন দুই কর্মর্তার ছেটো কেনা কাটার বিল দেখেতো অবাক। আমরা বিভাগীয় ডিভিশনাল সহকারী ট্রাফিক সুপারিন্টেন্ডেন্ট ফারুকুল আলম মানিক ও বিভাগীয় ডিভিশনাল সুপারিন্টেন্ডেন্ট আব্দুল আল মামুন দুই জনে মিলে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা রেলওয়ে থেকে মেরে খাচ্ছে সমান্য ছোট ছোট জিনিস যেমন

হারপিক ৫০০ মিলি ৫০০ টি করে প্রতি মাসে বিল ধরানো হয় ২১৭ টাকা করে মোট ১,০৮৫০০ টাকা

টয়লেট সাবন মিনি দাম ১৫০০ পিছের ধরা হয় ১৫ টাকা দরে ২২,৫০০ টাকা

লাইজেল ৯৭৫ মিলি ৫০টি দাম ৩৪৫ দরে ১৭,২৫০ টাকা

ফুল ঝাড়ু ৫০০ টি ১০০ টাকা দরে ৫০,০০০টাকা

কাঠের ঝাড়ু ৫০০টি দরে ৭১,০০০ টাকা

টয়লেট টিস্যু ২০০০ পিছ ৩০ দরে ৭৫০০০ টাকা

এয়ারফ্রেশনার বড় ৫০০ টি দরে ২৭০ টাকা

অডোনিল ৫০০ টি ৯৮ দরে ৪৯,০০০ টাকা

মোট টাকার দাম =৫,২৮,২৫০

কিন্তু মাকের্টে যাচাই করলে দেখা যায় তাদের জিনিসপত্র বর্তমান বাজারমূল্য যাচাই করে দেখা যায়।

তাদের পন্যের দাম আসে ২,৫৭,৭৫০ টাকা মাএ।বাকী রয়ে যায় ২,৭০,৪৯৭ টাকামাএ তাহলে বাকী টাকাটা কে খায়। এই ব্যাপারে আব্দুল আল মামুনে ডি টি এস কাছে জানতে চাইলে সে আমাদের এরিয়ে অফিস থেকে বেড় হয়ে চলে যান। পরে সহকারী সুপারিন্টেন্ডেন্ট ফারুকুল আলম মানিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে গেলে দেখা যায় সে রেলওয়েতে চাকুরী পেয়ে ছিলেন ২০০৯ ইং সালে অফিস সহকারী পদে পদান্নিতো হয়ে যোগদান করে এর পরে একালার স্থানীয় ক্ষমতা দেখিয়ে প্রথমে সে অফিস কন্ট্রোল হিসাবে পদন্নোতি হয়। তার পরে সব অফিসর্সাদের কন্ট্রোল করা শুরু করে দেয়।দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেনীর কর্মচারীদের বদলি বানিজ্য শুরু করে। তার পড় থেকে পিছনে ফিরে তাঁকাতে হয় নাই এই ফারুকুল আলম মানিকে। তার কয়েক বছর পর তার আবার একই জায়গার প্রোমশন হয়ে এ,টি ও তে তাকে পদন্নোতি দেয়া হলে তার দূর্নীতি যেন আরো বেড়ে যায় ২০২৪ সালে লালমনিরহাট রেলওয়ের সহকারী ট্রাফিক সুপারিন্টেন্ডেন্ট ফারুকুল আলম মানিক এ,টি,ও শ্রমিকের উপর নিজের ক্ষমতার অপব্যাবহার শুরু করেন। ট্রাফিক গেট কিপারের নিয়োগ প্রকাশ হলে সে তার বাড়ির কাজের বুয়া দুই ছেলে বড় ছেলে সিয়াম,ও ছোট ছেলে সুমন, ও দিথি নামে এক মেয়ে ঘুস নিয়ে চাকুরী নিয়ে দেন।এবং তার ক্ষমাতা দেখিয়ে দিথি চাকুরী পেলেও চাকুরী করছেন তার বাবা দুলু মিয়া(৪৫) দুলু মিয়ার সাথে কথা বলতে গেলে সে ক্যামেরা দেখে পালিয়ে যায়। এবং কাজের বুয়ার ছোট ছেলেকে তার মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরে বেড়ায় ও তাকে সে প্রতি মাসে মোটা অংকের বেতন সে ঘুরেফিরে নেয় বলে জানিয়েছে তার বন্দুকে। এব্যাপারে আব্দুল আল মামুন ডি, টি,এস কাছে জানতে চাইলে তিনি আমাদের বলেন এই ব্যাপাড়ে তিনি কিছু জানেন না।ততপর দিথি পি ম্যান ষ্টাফকে হাজির করাতে বললে মামুন সাহেব ব্যাপারটা এরিয়ে যান।কিন্তু ৫ ই আগষ্ট পরে আওয়ামী লীগের পতন হলে কিছু দিন পরে কিছু কিছু টিএলআর ১৩৫ জনকে বসিয়ে দেয়া হলে যানা যায় তিন মাসের বেতন তাদের দেয়া হয়নি আজও তারা চাইতে গেলে মানিক এ,টি,ও তাদের হুমকি দেন। এরা হচ্ছে রাট্রের শিক্ষিত চোর দেশ নিয়ে আমাদের কোন চিন্তা নেই সবাই আমরা নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত।আওয়ামী লীগ পতন হবার পড় অনেক রেলওয়ে আউটসোর্সিং বন্দ হবার কথা থাকলোও এখনো লালমনিরহাট রেলওয়েতে চলছে। আউটসোর্সিং বানিজ্যিক ব্যবসা অনেক কনন্টের দূরনীর্তি করে ৫ আগষ্টের পড়ে পালিয়ে গেলোও লালমনিরহাট রেলওয়ে ১৫০০ আউটসোর্সিং শ্রমিক বেতন কারা দেয়ে? যানা যায় আব্দুল আল মামুন ডিটিএস ও ফারুকুল আলম মানিক এ টি ও দুই জনে হাতে থাকে। বলে যানিয়েছেন অফিসের অনেকেই। এই ভাবে প্রতি মাসে যে বিল করা হয় আদো এগুলো কি ব্যবাহার হয়? কি জাতি জানতে চায়। আমরা সব কিছু তদন্ত করে জানতে পাড়ি লক্ষ লক্ষ টাকা আত্নসাৎ করে খাচ্ছেন এই ফকরুল আলম মানিক। চোদ্দো বছর ধরে স্থানীয় ক্ষমতার অব্যবহার করে দুই বার পদন্নোতি হবার পড়ের কিভাবে এইকি জায়গায় কি থাকতে পাড়ে এটাও জাতি জানতে চায়? লালমনিরহাট রেলওয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক লিয়াকত শরীফ খান দৃষ্টি আকর্ষণ করে বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য বলেছে রেল শ্রমিক দল।ও লালমনিরহাটের সাংবাদিক মহলকে ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট