মো: জিহাদ হোসেন
উপজেলা প্রতিনিধি মতলব উত্তর চাঁদপুর।
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ‘ইমামপুর পল্লীমঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয়’এর পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৮ ফেব্রুয়ারী শনিবার দিনব্যাপী পুণর্মিলনী অনুষ্ঠানে সাবেক শিক্ষার্থীদের নিজেদের মধ্যে কুশল বিনিময়, স্মৃতিচারণ, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
স্কুল পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মনিরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে এবং উদযাপন কমিটির যুগ্ম আহবায়ক জিয়া উদ্দিন ও ইঞ্জিনিয়ার জাকির হোসেনের যৌথ সঞ্চালনায় পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা আতাউর রহমান ঢালী।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পুণর্মিলনীর আহবায়ক রাজনীতিবিদ ও সমাজ সেবক শাজাহান সর্দার।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সেতু মন্ত্রনালয়ের যুগ্মসচিব ভিকারুদ্দৌলা চৌধুরী ভুলু, যুগ্মসচিব রেহান উদ্দিন, বাংলাদশ ব্যংকের ডিরেক্টর আনিসুর রহমান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের ডেপুটি ডিরেক্টর শামসুল আলম মোল্লা, পুলিশ সুপার আবু ইউসুফ সবুজ, বিএনপি’র চাঁদপুর জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর হুদা, চাঁদপুর জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অধ্যাপক ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শমীম।
আরো বক্তব্য রাখেন, সবেক শিক্ষার্থী, সমাজ সেবক সন্ন্যাসী সেলিম মিয়া, সমাজ সেবক খলিলুর রহমান ঢালী, সমাজ সেবক আশরাফুল ইসলাম শিকদার, রাজনীতিবিদ ও স্কুল পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি আলাউদ্দিন খান, রাজনীতিবিদ এড. এসএম মফিজুল ইসলাম, উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ভিপি মফিজুল ইসলাম শান্ত, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান দেওয়ান মোঃ গুলজার আলম, লায়ন এসএম মতিউর রহমান, হেদায়েত উল্যাহ, আবু নাসের শ্যামল, স্কুলের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) সেলিনা পারভীন, স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক মোল্লা মোঃ বোরহান উদ্দিন, সাবেক শিক্ষক জয়নাল আবেদীন, সাবেক শিক্ষক হারুনুর রশিদ।
এসময় বক্তারা বলেন, স্কুল প্রতিষ্ঠার ৮৮ বছর পর স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীদের ১ম পুণর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করায় সাবেক শিক্ষার্থীরা আয়োজকদের অভিনন্দন জানান। স্কুলের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতৃবৃন্দ, ৮৮ বছর পর যাঁরা ১ম পুনর্মিলনী বাস্তবায়ন করছেন, যাঁরা স্কুলে জমি দিয়ে সহযোগীতাসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে যাঁরা সহযোগীতা করেছেন তাদের প্রত্যোকের প্রতি আমরা সাবেক শিক্ষার্থীরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ১৯৩৭সালে ইমামপুর পল্লী মঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা করেন স্থানীয় শিক্ষানুরাগী আব্দুর রহমান সাহিত্য রত্ন। তিনি উদ্যোগ না নিলে হয়তো এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি এখানে প্রতিষ্ঠা হতো না।