মোঃ শামসুজ্জামান রিয়াদ উপজেলা প্রতিনিধি বদরগঞ্জ,রংপুর
বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের ৪০তম ব্যাচের ছয় শিক্ষানবিশ সহকারী পুলিশ সুপারকে (এএসপি) চাকরি থেকে অপসারণ করেছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ শাখা-১ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
অপসারণ হওয়া ৬ সহকারী পুলিশ সুপার হলেন- মো. আশরাফউজ্জামান, মানস কীর্ত্তনীয়া, শান্তু রায়, মো. সোহেল রহমান, কাজী ফাইজুল করীম এবং সঞ্জীব দেব।
রংপুর বদরগঞ্জের রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মো. সোহেল রহমান (শাস্ত্রী)। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন। পাশাপাশি সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট ইউনিট ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছেন। ৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় পুলিশ ক্যাডারে মেধা তালিকায় চতুর্থ স্থান অধিকার করেছিলেন তিনি। তার বাড়ি রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলায়। রাধানগরে
প্রসঙ্গত, শিক্ষাজীবনে সোহেল রহমান ২০১২ সালে বদরগঞ্জের লালদীঘি ও/এ দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং ২০১৪ সালে নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন
সরকারের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে চাকরিচ্যুতির কারণ জানানো হয়নি। তবে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, শৃঙ্খলা ভঙ্গ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অসদাচরণের অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস নিয়োগ বিধিমালা, ১৯৮১ এর ধারা ৬(২) এ মোতাবেক তাদেরকে সরকারি চাকরি থেকে অপসারণ করা হলো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানান, শিক্ষানবিশ এএসপিদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ উঠেছিল। এসব অভিযোগ যাচাই-বাছাই করেই তাদের চাকরি থেকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ বাহিনীর একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, বাহিনীর শৃঙ্খলা রক্ষায় সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। কেউ নিয়ম ভাঙলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মোঃ শামসুজ্জামান রিয়াদ উপজেলা প্রতিনিধি বদরগঞ্জ,রংপুর
বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের ৪০তম ব্যাচের ছয় শিক্ষানবিশ সহকারী পুলিশ সুপারকে (এএসপি) চাকরি থেকে অপসারণ করেছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ শাখা-১ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
অপসারণ হওয়া ৬ সহকারী পুলিশ সুপার হলেন- মো. আশরাফউজ্জামান, মানস কীর্ত্তনীয়া, শান্তু রায়, মো. সোহেল রহমান, কাজী ফাইজুল করীম এবং সঞ্জীব দেব।
রংপুর বদরগঞ্জের রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মো. সোহেল রহমান (শাস্ত্রী)। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন। পাশাপাশি সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট ইউনিট ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছেন। ৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় পুলিশ ক্যাডারে মেধা তালিকায় চতুর্থ স্থান অধিকার করেছিলেন তিনি। তার বাড়ি রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলায়। রাধানগরে
প্রসঙ্গত, শিক্ষাজীবনে সোহেল রহমান ২০১২ সালে বদরগঞ্জের লালদীঘি ও/এ দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং ২০১৪ সালে নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন
সরকারের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে চাকরিচ্যুতির কারণ জানানো হয়নি। তবে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, শৃঙ্খলা ভঙ্গ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অসদাচরণের অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস নিয়োগ বিধিমালা, ১৯৮১ এর ধারা ৬(২) এ মোতাবেক তাদেরকে সরকারি চাকরি থেকে অপসারণ করা হলো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানান, শিক্ষানবিশ এএসপিদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ উঠেছিল। এসব অভিযোগ যাচাই-বাছাই করেই তাদের চাকরি থেকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ বাহিনীর একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, বাহিনীর শৃঙ্খলা রক্ষায় সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। কেউ নিয়ম ভাঙলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।