মোঃফজলুল হক মানিক
জেলা প্রতিনিধি।
লালমনিরহাটে তরুণ প্রজন্ম এখন অনলাইন জুয়া আসক্ত এই কারনে লালমনিরহাট ইউনিয়নে আনাচেকানাচে বেড়ে গেছে চুরি,ছিনতাই, ডাকাতি বেড়ে চলছে।
এখন আর নতুন প্রজম্মকে মাঠে দেখা যায় না।দেখা যায় বিভিন্ন চায়ের দোকানে চিপায় বসে ইন্টারনেট জুয়া আসক্ত হয়ার কারনে অনেক যুবক বেঁচে নিয়েছে আত্যহত্যার পথ ।
লালমনিরহাট সদর কুলাঘাট,মোগলহাট,বেলের ভিটা, টিকটিকি, যুবকরা বেশি আসক্ত মোবাইল ইন্টারনেট জুয়াতে এদের তিন মাস্টার মাইন্ড হলো তিন জন এরা আপ্যাসের মাধ্যমে পরিচালিত করে এদের বলা হয় এজেন্সি বিকাশ মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার বিদেশে পাচার করে আসছে ১।এনাম শাহিন ইসলাম( ৩২)২। আল নাসির (২৮)পিতা আজিজুল কবিরাজ ৩।বিপ্লব হোসেন(৩৪) এদের প্রতি মাসে বসে থেকে ইনকাম লক্ষ টাকার উপরে
যানা যায় আল নাসির কুলাঘাট বাজারে গ্রামীন বাংকের সামনে একটি বিকাশের দোকান রয়েছে। তার মাধ্যমে প্রতিমাসে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিচ্ছে এই তিন মাষ্টার মাইন্ড পুরো লালমনিরহাট অনলাইন জুয়া টাকা এরা কালেশন করে দেখা বা বুঝার কেউ নেই।
অনেক ভুক্তভোগী তাদের ফাঁদে পড়ে সব হারিয়ে এখনো পালিয়ে বেড়াছে আবার কেউ ঢাকা রিকশা চালিয়ে এখনো তাদের টাকা পরিষধ করে আসছে।
দুই জন ভুক্তভোগী সাথে কথা বলে জানাযায় ১।শ্রী সুমন চন্দ্র (২৪)
পিতা বাবলু চন্দ্র (৫৬) গ্রাম দূর্গাপূর বলেন প্রথমে আমি শাহিনের সাথে কথা বলে তিনি আমাকে আল নাসির বিকাশের দোকানে যেতে বলে সেখানে একটি আপ্যস মুভ নামে একটি একাউন্ট নিবন্ধটনের করে দেয়।তার পড়ে আমার পরিবার সহ নিঃস্ব হয়ে যাই পড়ে আমি আমার পরিবার জমি বেঁচে তার টাকা পরিশোধ করেছি এখন আমার পরিবার সহ নিঃস্ব।এবং আরেক ভুক্তভোগী সাথে কথা বলে জানা যায় বিপ্লব( ৩২),আল নাসির (২৯) ও এনাম শাহিন (৩৪) তাদের চত্রু আমিও পড়ে ছিলাম ০৭ লক্ষ দেয়ার পড়ে আরো টাকা দাবি করে আমি দিতে না পাড়ায় আমাকে হুমকি দেয়। পড়ে আমি পালিয়ে ঢাকা রিকশা চালিয়ে এখনো তাদের টাকা পরিষধ করে আসছি তাই আমি সাংবাদিক ভাইদের মাধ্যমে লালমনিরহাট জেলা পুলিশ সুপার জনাব মো তারিকুল ইসলাম মহোদয় ও লালমনিরহাট সদর থানা একটি অভিযোগ দিয়েছি এদের কারনে আর যেন কোন পরিবার নিঃস্ব না হয়ে এদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণ করে উপযুক্ত শাস্তি দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার।