মোঃফজলুল হক মানিক
জেলা প্রতিনিধি লালমনিরহাট।
লালমনিরহাট পৌরসভাস্থ গোশালা বাজার, হানিফ পাগলার মোড়ে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে নিয়ে ক’টুক্তি করায় নর’সুন্দর বাবা পরেশ( ৬৫) ছেলে বিষুকে(৩৪) নামক বাবা ও ছেলে কয়েক দিন যাবত প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ( সাঃ) নামে বিভিন্ন ধরনের কটক্তি কথা বলে আসতো
আজ ২২/০৬/২০২৫ ইং দুপুরে নরসুন্দর দোকানে একজন এলাকায় নিজাম নামে ছেলে চুল কাটতে গেলে তখন বিভিন্নরকম কথাবার্তা শুরু হলে। তখন বিষু নামক নরসুন্দর প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ( সাঃ) নামে কটূক্তি কথা বললে এলাকায় তাহওদী মুসল্লী ধরে নর সুন্দর বাবা ও ছেলে কে গণ ধোলাই দিলে লালমনিরহাট সদর থানা ওসি নূরনবী তাকে সদর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। পড়ে এলাকাবাসী ও তাহওদী মুসল্লীরা থানা ঘেরাও করে।
পড়ে বাংলাদেশের লালমনিরহাট সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে এবং সর্বস্তরের শাস্তি দাবি করে এলাকাবাসী।এবং আরো বলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে নিয়ে কটুক্তিকারীর ফাঁসি দাবী চেয়েছে লালমনিরহাটে তাহদী মুসল্লীরা।
[7/4, 10:18 PM] Md.Fazlul Haque: লালমনিরহাটে নানা আয়োজনে শেষ হলো ইসকন মন্দিরে ঐতিহ্যবাহী রথ যাত্রা
মোঃফজলুল হক মানিক
জেলা প্রতিনিধি লালমনিরহাট।
লালমনিরহাটের সদর উপজেলার শ্রী শ্রী রাধাগিরিধারি ইসকন মন্দির, বানিয়ার দিঘি কর্তৃক আয়োজিত ঐতিহ্যবাহী উল্টো রথযাত্রা উৎসব নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে।
শুক্রবার ৪জুলাই বিকেলে লালমনিরহাট জেলার সদর উপজেলায় বাংলাদেশ–শ্রী শ্রী রাধাগিরিধারি ইসকন মন্দিরে বানিয়ার দিঘি এলাকায় আগে থকেই বিভিন্ন উপজেলা থেকে বহু ভক্ত সাধারণ রাতে অবস্থান করছিলেন ও ইসকন মন্দিরে পরে সকাল থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পদচারণা বাড়িতে থাকে মন্দির প্রাঙ্গণে। এই উৎসবে বিভিন্ন উপজেলা ও ভক্তগণ আসার কারনে মন্দিরের সামনে বিভিন্নরকম খাবারের দোকান সহ
বিভিন্ন তৈজসপত্রের পসরা নিয়ে বসেন ব্যবসায়ীরা।
গত শুক্রবার শ্রী শ্রী রাধাগিরিধারি ইসকন মন্দির বানিয়ার দিঘি থেকে শহরের কালেক্টরেট মাঠে রথযাত্রা নিয়ে আসে মন্দিরের হাজারো ভক্তগণ এবং আজ উল্টো পথে রথ টেনে শ্রী শ্রী রাধাগিরিধারি ইসকন মন্দিরে বানিয়ার দিঘি এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়।
এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসার সদস্য সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সদস্যরা নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত ছিলেন।
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন “আর্য কল্যাণ ফাউন্ডেশন” হাজার ভক্তদের মাঝে সুপেয় পানি ও ফল প্রসাদ বিতরণ করেন। এই সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনায় নেতৃত্ব দেন ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় সিনিয়র আহ্বায়ক শ্রী অনুকূল চন্দ্র রায় এবং সাধারণ সম্পাদক শ্রী জয়ন্ত কুমার জয়।
এছাড়াও, রংপুর জেলা থেকে আগত শ্রী দেবাশীষ রায়ের নেতৃত্বে দশ সদস্যের একটি দল সার্বিকভাবে এই আয়োজনে যুক্ত হয়ে ভক্তদের নিরলসভাবে সেবা প্রদান করে। তাঁদের সহানুভূতিশীল ও আত্মনিবেদিত মানসিকতা সকলের প্রশংসা অর্জন করেছে বলে জানান, রথ যাত্রার আয়োজক কমিটির সদস্যরা।