নিজাম লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
বাংলাদেশের বৃহত্তম নদীবন্দর দ্বীপ জেলা ভোলা। প্রায় ৩০ লক্ষ মানুষের বসবাস এই জেলা। চারটি সংসদীয় আসন শার্টটি উপজেলা পাঁচটি পৌরসভা দশটি থানা নিয়ে গঠিত দ্বীপ জেলা ভোলা। ভোলার চারিদিকে শুধু নদী আর নদী সমুদ্র। ভোলার দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর পূর্বে মেঘনা ও উত্তরে এবং পশ্চিমে তেতুলিয়া। বলা কে বলা হয় ইলিশের রাজা। ভোলার ইলিশ মাছ দেশ-ও বিদেশী রপ্তানি করা হয়। বারবার বড় ধরনের গ্যাস খনিজ সম্পদ পাওয়া যায় এবং সরকারের বড় রাজস্ব আয় হয় ভোলার গ্যাস সরবাহার থেকে।
চারিদিকে নদী থাকায় দেশ-বিদেশে নৌপথে আমদানি রপ্তানি রং তেমন একটা অবস্থানে পৌঁছানি। কয়েকবার ভোলা টু বরিশাল সেতু হওয়ার কথা থাকলে ও তা বাস্তবে রূপ নেয়নি। বলা বাঁশির চাওয়া পাওয়া শুধু একটি দাবী ভোলা টু বরিশাল সেতু একটি মেডিকেল কলেজ। বলা মাসির দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা। ভোলাতে নেই কোন ভালো চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত চিকিৎসার অভাবে মানুষ মৃত্যুবরণ করছে। ভালো চিকিৎসা পেতে হলে যে তাই বরিশাল নয়তো ঢাকা। ভলা টু বরিশাল যোগাযোগ ব্যবস্থা না থাকার কারণে ভোলা বাঁশির দুর্ভোগ পথ হয়। ভোলাতে একটি মেডিকেল কলেজ হলে ভোলামাসীর চিকিৎসার মান উন্নতি হবে ভোলার জনগণ চিকিৎসার সেবা পাবে।।
ভোলা টু বরিশাল সেতুটি ও মেডিকেল কলেজ হলে ভোলা বাঁশী অনেক উপকৃত হবে। ভোলাতে ঘরে উঠবে ইন্ডাস্ট্রিস মিল কারখানা যা জনসাধারণের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং ভোলা হবে একটি আধুনিক শহর। সেতুটি না থাকা কারণে ভোলা থেকে বরিশাল লঞ্চ যোগে যেতে হয় তাতে সময় লাগে দুই থেকে আড়াই ঘন্টা। আর ঢাকা থেকে সময় লাগে ৬ থেকে ৭ ঘন্টা। ভোলা বরিশাল সেতু না হওয়ার কারণে অনেক মানুষ চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুবরণ করছে ভোলাতে নেই কোন মেডিকেল হাসপাতাল। ভোলা বাসির দীর্ঘদিন দাবি টি মেডিকেল কলেজ ও ভোলা টু বরিশাল সেতু।