1. dailyjagratasangbad@gmail.com : দৈনিক জাগ্রত সংবাদ : দৈনিক জাগ্রত সংবাদ
  2. info@www.dailyjagratasangbad.com : দৈনিক জাগ্রত সংবাদ :
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০৩:৫৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
গাজীপুরের শ্রীপুরে অগ্নিকাণ্ড সখিপুরে কাকড়াজান ইউনিয়নে উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা। চট্টগ্রামে বিতর্কের জেরে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী খু’ন, চার সহপাঠী গ্রেপ্তার সেনবাগে রাতের আধাঁরে মুখোশধারীদের তান্ডব,দোকান ঘর ভাংচুর করে অভিযোগ দায়েরের প্রস্তুতি নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশের উন্নয়ন করা সম্ভব নয়-বাবু জয়ন্ত কুমার কুন্ডু ভূজপুরের মুফতি শাহেদ সুলতানী কাতার ধর্ম মন্ত্রণালয়ে ইসলামিক স্কলার নিযুক্ত ৩ তারিখের মহাসমাবেশ সফল করতে হাটহাজারীতে হেফাজত ইসলামের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত গণতান্ত্রিক প্রশাসনে ই-গভর্ন্যান্সের ভূমিকা ও সম্ভাবনা ঝিনাইদহ হাইওয়ে পুলিশের অভিযানে ১৬ পিস ফেনসিডিলসহ একজন আটক নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেফতার।

র‌্যাব বিলুপ্ত করে কর্মীদের স্ব স্ব ইউনিটে ফিরিয়ে দেওয়ার সুপারিশ জাতিসংঘের

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৫৭ বার পড়া হয়েছে

 

মো আবু হেনা জাফর, বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

 

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় (ওএইচসিএইচআর) তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে, “র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‌্যাব) বিলুপ্ত করুন এবং গুরুতর লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত নয় এমন কর্মীদের স্ব স্ব ইউনিটে ফিরিয়ে দিন।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) প্রকাশিত প্রতিবেদনে র‌্যাবকে বিলুপ্তিসহ বিজিবি কেবল সীমান্তরক্ষা এবং প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদপ্তরকে (ডিজিএফআই) কেবল সামরিক গোয়েন্দা তৎপরতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার সুপারিশ করা হয়েছে।

এছাড়াও আনসার-ভিডিপির উপর “সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ রোধ” করে তাদেরকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে সহায়ক হিসেবে কাজে লাগানোর সুপারিশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়।

ওএইচসিএইচআর বলছে, প্রতিবেদনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেসব সুপারিশ করা হয়েছে, তা বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে কারিগরি ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে তারা প্রস্তুত।

বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঘিরে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ অগাস্ট মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে ওই প্রতিবেদন তৈরি করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের অনুসন্ধানী দল। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আহ্বানে সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে অনুসন্ধান কার্যক্রম চালায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই কমিশনের তদন্ত।

প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও রাষ্ট্রীয় তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো সবিস্তারে তুলে ধরা হয়েছে।

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, কোটাবিরোধী আন্দোলনকে ঘিরে ক্রম অবনতিশীল পরিস্থিতি এবং রাষ্ট্রীয় সহিংসতার প্রতিক্রিয়ায় বিক্ষোভকারীদের কিছু অংশ সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে, যাদের বেশিরভাগ সরকারি ভবন, পরিবহন অবকাঠামো এবং পুলিশকে লক্ষ করে আক্রমণ করে।

গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আন্দোলনের দমানোর কীভাবে সম্পৃক্ত ছিল, তার একটি বর্ণনা প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনারের কার্যালয়।

সেখানে বলা হয়, “ডিরেক্টরেট জেনারেল অব আর্মড ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই), ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (এনএসআই) এবং ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) – এবং পুলিশের বিশেষ শাখা – গোয়েন্দা শাখা এবং কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিটিসি) প্রতিবাদকারীদের দমনের নামে সরাসরি মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত ছিল।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট