কর্ণফুলী প্রতিনিধি
সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে সড়ক ছাড়লেন এলাকাবাসী
কর্ণফুলীতে ২২ মার্চ রাতে হাতির আক্রমনে এক শিশু নিহত হয় এবং তার মা আহত হন,এলাকাবাসী সকল সাধারন মানুষ মিলে রাস্তা অবরোধ ঘোশনা করেন তাদের দাবী ছিলো হাতিকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া, জেলা প্রশাসক,বন বিভাগের, পরিবেশ অধিদপ্তর তারার চার দিনের সময় চেয়ে আন্দোলন কারিদের সরিয়ে নেয়, তবে চার দিন পার হলেও তাদের কোন রকম সুরাহা পাওয়া যায় নায়,২৭ তারিখ বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টা থেকে আবারো কেইপিজেড সহ আনোয়ারা,বাঁশখালী মেইন রোড আন্দোলন কারিরা বন্ধ করে দেন, তাতে সাধারন মানুষ বিপকে পড়ে যায় দির্ঘ ৬ ঘন্টা পড়ে সেনাবাহিনীর সি এই মোঃ মেহেদী হাসান, এসি মহাদয়,কর্ণফুলী থানার ওসি মোঃ শরীফ সহ সেনাবাহিনি,পুলিশ ঘটনা স্থলে এসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন ও আন্দোলন কারি সাথে কথা বলেন সেনাবাহিনীর সিআই বলেন আপনাদের যতো আবদার আছে আমি সব কিছু মেনে নিতেছি আপনারা রাস্তা অবরোধ বন্ধ করুন গাড়ী চলাচল করতে দেন, আমি বন বিভাগ,জেলা,পরিবেশ সবার সাথে আপনাদের বসার ব্যবস্থা করে দিতেছি যেহেতু সামনে ঈদ এর বন্ধের পড়ে আমরা আপনাদের নিয়ে তাদের সবার সাথে বসবো,আন্দোলন কারীরা তার কথা মতো রাস্তা ছেড়ে দেয় এবং স্বাভাবিক গাড়ী চলাচল করছে দৃর্ঘ পাঁচ ঘন্টা পড়ে। আন্দোলন কারিরা জানান এই পাঁচ বছরে প্রায় ১০ জন মানুষ নিহত ও ১০০ জনের ও বেশী লোক আহত হয়,বন বিভাগের লোক এসে দেখার কথা ছিলো ভিতরে বাহিরে তারা আজ পর্যন্ত আসে নায় আমরা এ রকম করে কি করে বসবাস করবো, হাতি গুলো এসে ঘর বাড়ী ভেঙ্গে চুরে দিয়ে যায় আমাদের দাবী এসব হাতিকে এ অন্চল থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বন বিভাগ,জেলা প্রসাশক,সমাজ অধিদপ্তর কাছে জোর আবেদন যানাচ্ছি।
এ দিকে কর্ণফুলী থানা থেকে একটি ফ্রেসবুক পোষ্ট করা হয়েছে।
প্রিয় কর্নফুলীবাসী
আসসালামু আলাইকুম
হাতি সংক্রান্ত বিষয়ে
সেনাবাহিনী, কর্নফুলী থানা, উপজেলা প্রশাসন, বনবিভাগের মধ্যে আজকে বৈঠক হয়েছে। সেখানে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
ইনশাআল্লাহ অচীরে দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখবেন।
তৃতীয় পক্ষের কান পড়ায় বিভ্রান্ত হবে না।
মানুষ এর শ্রেষ্ঠত্ব কোন প্রাণীর কাছে ম্রিয়মাণ হবে না। আইন জানুন, আইন মানুন। আমাদের সাথে থাকুন।।